1. admin@nagorikexpress.com : admin :
মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪, ১০:২৭ অপরাহ্ন
নোটিশ :
পরিচালনা পরিষদ: সারাদেশে সাংবাদিক নিয়োগ চলছে নিরপেক্ষ সংবাদ এর সন্ধানে আজই আপনার বায়োডাটা আমাদের ইমেইল এড্রেস এ পাঠিয়ে দিন অথবা হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বারে যোগাযোগ করতে পারেন নাগরিক এক্সপ্রেস এর আইডি কার্ড এর মেয়াদ সম্পূর্ণ কোন সাংবাদিক নেই . সকলের আইডি কার্ডের মেয়াদ শেষ। দ্রুত আইডি কার্ড সংগ্রহ করুন জনপ্রিয় পত্রিকা নাগরিক এক্সপ্রেস এর পক্ষ থেকে সবাইকে পরিচালনা পরিষদের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন । বর্তমানে সারা বাংলাদেশে আইডি কার্ড ধারি আমাদের কোন সংবাদ কর্মী নেই যারা আছেন তাদের আইডি কার্ডের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে তাই উক্ত সাংবাদিকগণ আমাদের প্রতিষ্ঠানে কর্মরত আছেন বলে বিবেচিত হবে না। যদি কারো আইডি কার্ডের প্রয়োজন হয় তাহলে খুব শীঘ্রই আমাদের সাথে যোগাযোগ করবেন। আপনি কি সাংবাদিক হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে চান? আপনি কি সমাজের সমস্ত অন্যায় অপরাধ দুর্নীতির বিরুদ্ধে লিখতে চান? তাহলে আজই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন. নিরপেক্ষ সংবাদ এর সন্ধানে। আপনার এলাকায় ঘটে যাওয়া যেকোনো অনিয়ম দুর্নীতি আমাদের কাছে ইমেইলের মাধ্যমে পাঠাতে পারেন অথবা নিচে দেওয়া আমাদের নাম্বারে যোগাযোগ করতে পারেন সারাদেশে সাংবাদিক নিয়োগ চলছে সাংবাদিক হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলতে আজ ই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন.
শিরোনাম :
পরীক্ষা শেষে বাড়ি ফেরার পথে মোটরসাইকেলে প্রান গেল দুই কলেজ শিক্ষার্থীর মেঘনা নদীর ডাকাতের হাতে ডাকাত খুন চাঁদপুরে যৌতুকের দাবীতে স্ত্রীকে হত্যা, স্বামীর মৃত্যুদন্ড বাগানবাড়িতে মাদক ও সন্ত্রাসের প্রতিবাদ কর্মসূচি। ভাঙ্গায় স্কাউট- গার্লইন গাইড – ইউনিট লিডারদের দীক্ষা ও সংবর্ধনা  দক্ষিন খানের দুই আওয়ামী লীগ নেতা উত্তরার জমির দখলকারী চাঁদাবাজ সন্ত্রাসী বংশাল থেকে গ্রেফতার যোগ্য কর্মীরা হারিয়ে যাচ্ছে, মূল্যায়ন বাড়ছে অনুপ্রবেশকারীদের : কাজী আহম্মদ আলী। ভারত থেকে ৬০ টাকা কেজিতে আসছে কাঁচামরিচ চাঁদপুরে ছেলের ছুরিকাঘাতে বাবা নিহত মহাখালী থেকে সাবেক মেয়র আতিক গ্রেপ্তার

ইউপি চেয়ারম্যানরাও অপসারিত হচ্ছেন খুব শীঘ্রই

  • আপডেট সময় : রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ৯২ বার পঠিত

সংগৃহীত সংবাদ

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর মাত্র ১০ দিনের ব্যবধানে সিটি করপোরেশন, পৌরসভা, জেলা ও উপজেলা মেয়র ও চেয়ারম্যানদের অপসারণ করে প্রশাসক নিয়োগ করেছিল অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। তবে তৃণমূলের সাধারণ নাগরিকদের সেবার কথা বিবেচনা করে ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যানদের তখন অপসারণ করা হয়নি। কিন্তু সারা দেশে দুই হাজারের মতো ইউপি চেয়ারম্যান আত্মগোপনে চলে যাওয়ায় সাধারণ মানুষজনের একটি বড় অংশই সেবাবঞ্চিত হয়ে পড়েছে। আবার বিভিন্ন স্থানে সংঘটিত অনেক সংঘাত ও সামাজিক নৈরাজ্যের পেছনে ইউপি চেয়ারম্যানদের সম্পৃক্ততা রয়েছে বলেও মনে করা হচ্ছে। এমন প্রেক্ষাপটে সরকার ইউপি চেয়ারম্যানদের অপসারণ করতে চলেছে। এ সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব উপদেষ্টা পরিষদের আগামী বৈঠকে অনুমোদনের জন্য উপস্থাপন করা হবে বলে জানা গেছে।

বর্তমানে সারা দেশে ৪ হাজার ৫৭১টি ইউনিয়ন পরিষদ রয়েছে। সরকার পতনের পর গত ১৯ আগস্ট একটি পরিপত্র জারির মধ্য দিয়ে স্থানীয় সরকার বিভাগ জানিয়েছিল, দেশের যেসব ইউপিতে চেয়ারম্যান ধারাবাহিকভাবে কর্মস্থলে অনুপস্থিত রয়েছেন, জনসেবা অব্যাহত রাখার স্বার্থে বিভাগীয় কমিশনার বা জেলা প্রশাসক স্ব-স্ব অধিক্ষেত্রের সংশ্লিষ্ট ইউপির প্যানেল চেয়ারম্যানকে আর্থিক ও প্রশাসনিক ক্ষমতা দিতে পারবেন। কিন্তু নতুন প্রেক্ষাপটে সরকার আগের ওই অবস্থান থেকে সরে আসছে।

ইতোমধ্যে বিএনপির পক্ষ থেকেও ইউপি চেয়ারম্যানদের পদত্যাগের দাবি তোলা হয়েছে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, এই চেয়ারম্যানরা বিগত হাসিনা সরকারের আশীর্বাদপুষ্ট। তাদের পরোক্ষ সহায়তায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে অস্থিতিশীল করার চক্রান্ত হতে পারে।

উল্লেখ্য, অধিকাংশ ইউনিয়ন পরিষদেরই নির্বাচন হয়েছে দুই বছর আগে। ২০১৮ সালের পর স্থানীয় সরকারের সব ধরনের নির্বাচন বয়কট করে বিএনপি ও সমমনা রাজনৈতিক দলগুলো। এ কারণে গত ৬ বছরে হাতে গোনা কয়েকটি ইউনিয়ন ও উপজেলা বাদে বেশিরভাগেই জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হয় আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা। এসবের অনেকগুলোর নির্বাচন নিয়েও রয়েছে অনিয়ম কারচুপির অভিযোগ।

স্থানীয় সরকারের ইউনিয়ন পরিষদের আইন অনুযায়ী, পদত্যাগ করলে ইউপি চেয়ারম্যান ও সদস্যপদ শূন্য হবে। এ ছাড়া পদত্যাগ, মৃত্যু বা অন্য কারণে এই পদ শূন্য হলে নতুন চেয়ারম্যান দায়িত্ব না নেওয়া পর্যন্ত প্যানেল চেয়ারম্যান দায়িত্ব পালন করবে। তবে শূন্য হওয়া ছাড়াও আইন অনুযায়ী ফৌজদারি মামলায় চার্জশিটভুক্ত আসামি বা দণ্ডিত হলে, পরিষদের স্বার্থপরিপন্থি কাজ করলে সরকার চেয়ারম্যানদের সাময়িকভাবে বরখাস্ত করতে পারবে।

এ ছাড়া দুর্নীতি, অসদাচরণ বা নৈতিক স্খলনজনিত কোনো অপরাধ কিংবা বিনা অনুমতিতে দেশত্যাগের কারণে ইউপি আইন অনুযায়ী তাদের অপসারণ করতে পারে সরকার। যদিও বিভিন্ন সময় প্রায় এক হাজার চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে বিভিন্ন দুর্নীতি-অনিয়মের অপরাধ প্রমাণিত হলেও ব্যবস্থা নিতে পারেনি মন্ত্রণালয়।

এ বিষয়ে সাবেক স্থানীয় সরকার সচিব ও প্রশাসন বিশেষজ্ঞ আবু আলম শহীদ খান প্রতিদিনের বাংলাদেশকে বলেন, ‘বেশ কয়েক বছর ধরে এমন সব নির্বাচন হয়েছে, যেসব নির্বাচন নিয়ে মানুষের মনে অনেক প্রশ্ন রয়েছে। সরকার পরিবর্তনের ফলে মানুষ এখন ক্ষোভ প্রকাশ করছে এবং এসব জনপ্রতিনিধির পদত্যাগ বা অপসারণ চাইছে। বাস্তবতার নিরিখে বর্তমান সরকারের এসব বাস্তবায়ন করা উচিত হবে। অন্যান্য স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের বিষয়ে যেমনভাবে প্রশাসক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে, ঠিক একইভাবে ইউপি পরিষদের বিষয়েও ব্যবস্থা নেওয়া দরকার।’

এ প্রসঙ্গে একাধিক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বলেন, ইউপি চেয়ারম্যানদের অনেকেই আত্মগোপনে চলে গেছেন। আবার কেউ কেউ এলাকায় অবস্থান করলেও দপ্তরে বসছেন না। একজন নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে সকল ইউনিয়ন পরিষদের দায়িত্ব নিয়ে কাজ করা খুবই কষ্টের ব্যাপার। এতে দাপ্তরিক কার্যক্রমও দারুণভাবে ব্যাহত হয়। তা ছাড়া জনবলেরও অভাব রয়েছে।

প্রসঙ্গত, ইউনিয়ন পরিষদ ভবন খোলা থাকলেও অনেক জায়গায়ই নির্বাচিত ইউপি চেয়ারম্যানরা পরিষদে যাচ্ছে না, এমন অভিযোগ রয়েছে। অনেক জায়গায় ইউপি চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগ নেতা হওয়ায় পরিষদ ভবনে তালাও ঝুলিয়ে দেওয়া হচ্ছে। গত সোমবার নীলফামারীর ডোমার উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের কক্ষে তালা ঝুলিয়ে দেয় শিক্ষার্থীরা। আরও কয়েকটি জেলায় ইউপি চেয়ারম্যানদের পদত্যাগের দাবিতে মিছিল কিংবা পরিষদ ঘেরাও করা হয়েছে।

স্থানীয় সরকার ইউপি চেয়ারম্যান অপসারিত

শেয়ার করুন-
মন্তব্য করুন

আরও পড়ুন
হয়রানির ভয়ে সাধারণ মানুষ তথ্য চায় না: ইফতেখারুজ্জামান
হয়রানির ভয়ে সাধারণ মানুষ তথ্য চায় না: ইফতেখারুজ্জামান
বাংলাদেশের সম্ভাবনার কথা জেনেছে বিশ্ব
বাংলাদেশের সম্ভাবনার কথা জেনেছে বিশ্ব
দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
বিলাসী প্রকল্পে বিপন্ন জ্বালানি খাত
বিলাসী প্রকল্পে বিপন্ন জ্বালানি খাত

ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেছেন, হয়রানির ভয়ে সাধারণ মানুষ কোনো সরকারি সংস্থার কাছে প্রয়োজনীয় তথ্য জানতে চায় না।

রবিবার (২৯ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর এনজিও বিষয়ক ব্যুরোয় আয়োজিত মতবিনিময় সভায় এ কথা বলেন তিনি।

ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘মানুষ তথ্য চায় না, কারণ মানুষ জানে তথ্য চাইলে হয়রানির শিকার হতে হয়। মানুষ তথ্য চায় না, কারণ তারা জানে তথ্য চাইলে পাওয়া যায় না, বরং নিরাপত্তার ঘাটতি দেখা দেয়।’

তিনি বলেন, ‘আমাদের এমন পরিবেশ তৈরি করতে হবে সাধারণ মানুষ যেন তথ্য নিতে উৎসাহী হয়। অনেক অর্জন হয়েছে, সাধারণ মানুষ তথ্য জানতে চায় না। সবার মধ্যে এই আইনটি চালু করতে হবে। আমরা নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখছি।’

তিনি আরও বলেন, ‘সিকিউরিটি এজেন্সিগুলো ছিল তথাকথিত, তারা মানুষের অধিকার ক্ষুণ্ন করেছিল। এখনও আশানুরূপ প্রাতিষ্ঠানিক উন্নয়ন হয়নি, আমাদের আরও এগিয়ে যেতে হবে। যারা সত্য কথা বলেন তাদেরকে চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হবে। এক ধরনের কর্তৃত্ববাদী থেকে ভিন্ন কর্তৃত্ববাদীর দিকে ধাবিত হতে হবে কি না সেটাও দেখতে হবে। তরুণ শক্তির সম্ভাবনা বাস্তবায়ন করতে হবে।’

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা

© নাগরিক এক্সপ্রেস । সর্বসত্ব সংরক্ষিত। নাগরিক এক্সপ্রেস এর প্রকাশিত প্রচলিত কোনো সংবাদ তথ্য ছবি আলোকচিত্র রেখা চিত্র ভিডিও চিত্র অডিও কনটেস্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না। পাঠকের মতামত এর জন্য কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়। লেখাটির দায় সম্পূর্ণ লেখক এর
Theme Customized By Shakil IT Park